কানাওলার ফাঁদঃ নেকড়েমারি গ্রামের আকাশে-বাতাসে কীসের আতঙ্ক? কখনও ধানক্ষেতে, কখনও ডোবার জলে অদৃশ্য কারুর চলে বেড়ানোড় আওয়াজ! কে সে? নেত্রপাণীর বিভীষিকাঃ নেত্রপাণি তালুক থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে মেয়েমানুষ… পাঁচমারীর বনে আস্তানা গেড়েছে দু’জন কাপালিক … হচ্ছে ‘অগ্নিমন্থন সাধনা’… কী তাদের উদ্দেশ্য? চন্দ্রপিশাচ রহস্যঃ হিজলপোঁতা গ্রামে আবির্ভূত হলেন সৌম্যদর্শন, শ্বেতবর্ণ কেশধারী এক বৃদ্ধ সাধু… সঙ্গে এক রহস্যময় তাম্রলিপি… কী রহস্য লুকিয়ে আছে তাতে? হোগলামারির নরঘাতকঃ কাঁচা মাংস চিবিয়ে খায় মেয়েটি… তাঁর প্রেমেই পড়ল হোগলামারির জমিদারবাড়ির ছেলে শিবা… শিবা কি জানতে পারবে সুলতার আসল পরিচয়? আপাইঃ সাদা ধোঁয়াটের মতো আকৃতি… লোমশ হাত-পা… সারা দেহের হাড়-মাংস সব ঝলসানো… চোখ দুটো কয়লার ভাঁটির মতো জ্বলছে… কে এই সাক্ষাৎ বিভীষিকা? কী চায় সে? যখন অপশক্তির হাতে জীবনীশক্তি পরাস্ত হতে আরম্ভ করে… অশরীরী অপদেবতার হিংস্র থাবা গ্রাস করতে থাকে একের পর এক গ্রাম, তালুক, শহর… অপারগ মানুষ অসহায়ভাবে অপেক্ষা করতে থাকে মৃত্যুর… ঠিক তখনই… কোনও না কোনও উপায়ে সেখানে আবির্ভুত হন… পিশাচের যম… অপশক্তির সাক্ষাৎ শমন… এক ব্রাহ্মণ… নাম কালীপদ মুখুজ্জে… নিবাস রায়দীঘড়া।
কালীগুণীন এবং দানবের মণিঃ এক পৌরাণিক দিব্যবস্তু, যাকে যুগ যুগ ধরে মানবসভ্যতা অলীক বলে ভেবে এসেছে। অথচ যার সন্ধানে আদিকাল থেকেই মুনি-ঋষি, দেব, দানব ও মানুষেরা ঘুরে বেরিয়েছে হাজার হাজার বছর ধরে। কালীগুণীন কি পারবে সেই পৌরাণিক রহস্য উদ্ধার করতে?
কালীগুণীন এবং করালদংষ্ট্রা রহস্যঃ পুরাণে যে মহা মারণাস্ত্রের নাম শোনা মাত্র দেবতা, দানব, যক্ষ, রক্ষ, পিশাচ, দৈত্য সকলে কাঁপতে কাঁপতে হাত জোড় করে বসে পড়ে, সেই মহামারী অস্ত্রের একটা অংশ হঠাৎ মানবসভ্যতায় উন্মুক্ত হয়ে পড়ল এক পুরাতাত্ত্বিক খননকার্যের ফলে আরম্ভ হল নরমেধের পালা। তারপর?
কালীগুণীন এবং ভস্মাসুরের শাপঃ এক প্রলয়ংকরী মহাবিদ্যা ‘বজ্রসম্ভব’ -এর সন্ধান পেয়ে কাপালিক চন্ড হয়ে উঠল আপরাজেয়। তাঁর গুরুর আশীর্বাদ, অপরের হাতে কখনও মরবে না সে। কালীগুণীন কি পারবে সেই অদম্য শক্তির আধার চন্ডকে পরাস্ত করতে।
কালীগুণীন এবং পঞ্চবান রহস্যঃ এক ধূর্ত তান্ত্রিকের অভিনব মারণ কৌশল এবং অনন্তর পরিবারকে রক্ষা করতে কালীগুণীনের অমোগ কূটবুদ্ধির লড়াই কি শেষ অবধি পারবে পঞ্চবাণের আশ্চর্য রহস্য ভেদ করতে? যখন অপশক্তির হাতে জীবনীশক্তি পরাস্ত হতে আরম্ভ করে… অশরীরী অপদেবতার হিংস্র থাবা গ্রাস করতে থাকে গ্রাম-তালুক-শহর… অপরাগ মানুষ অসহায়ভাবে অপেক্ষা করতে থাকে মৃত্যুর… ঠিক তখনই আবির্ভুত হন… পিশাচের যম… অপশক্তির সাক্ষাৎ শমন… এক ব্রাহ্মণ… নাম কালীপদ মুখুজ্জে… নিবাস রায়দীঘড়া।
কালীগুণীন এবং বাঘের থাবাঃ দেবেন্দ্র জমিদার হলেও হরেক রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার পাগলামি রয়েছে তাঁর। একখানা প্রাচীন পুথির সন্ধান পেয়ে দেবেন্দ্র আবিষ্কার করে ফেলল এক রহস্যময় আরক! যে আরকের দুর্নিবার প্রভাবে আমূল পরিবর্তন ঘরে মানব শ্রীরে। কী সেই পরিবর্তন? হাতকাটা সাধু কেন নিজের পূর্ণশক্তির প্রয়োগ করে ঝাঁপিয়ে পড়ল এই আরকের সন্ধানে?
কালীগুণীন এবং রাহুর গ্রাসঃ সুন্দরবনের একখানা অখ্যাত গাঁয়ে খননকার্য চালাতে গিয়ে উঠে এল একখানা আস্ত প্রাসাদ! প্রাসাদ, নাকি পুরাকালের কোনও কারাগার? কে বন্দি ছিল সেই অন্ধকূপে? এরপরেই গ্রামে শুরু হয় পরপর ভয়ানক নরমেধের পালা…
আপাই–নরমেধে আহূতি আবারঃ ডাকিনীর বিল গ্রামে হানা দিল এক অতি ভয়ঙ্কর বিপদ! তীক্ষ্ণ, ক্ষুরধার মেধার এই নৃশংস হত্যাকারী সহস্র রকমের ভেক ধরে, ছলে ভুলিয়ে হত্যা করে গাঁয়ের লোকদের। এক অসামান্য প্রাচীন বিদ্যা, যা আমূল বদলে দিতে পারে পৃথিবীকে। কালীপদ মুখুজ্জে কি পারল দ্বিতীয়বার সেই আপাইয়ের মোকাবেলা করে এই নরমেধকে বন্ধ করতে?
কালীগুণীন এবং বাঘামূড়ার আতঙ্কঃ বাঘের হাতে মানুষের মাথা আর ধর বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে সেই দেহে জন্ম নেয় কারা? আরম্ভ হল সাতখানা গাঁ জুড়ে এক নৃশংস নরবাঘের তান্ডব! সে ছলে বলে কৌশলে আরম্ভ করল নৃশংস নরহত্যা। কালীগুণীন কীভাবে লড়বে এই মানুষ আর বাগ-মানুষের মধ্যেকার অসম যুদ্ধ?
কালীগুণীন এবং ছিন্নমস্তার পুথঃ গণপতি কবিরাজ সুদূর পর্বতের কোনও এক গাঁ-এ সন্ধান পায় এক মহা আশ্চর্য বিদ্যার যা চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভিত নড়িয়ে দিতে সক্ষম! কী সেই বিদ্যা? সেই সাত রাজার ধন পুথিকে হস্তগত করতে আক্রমণ করল এক নরপিশাচ। কালীগুণীন কি পারবে সেই অসম্ভব ধূর্ত নররাক্ষসকে নিজের কূটনৈতিক বুদ্ধি দ্বারা পরাস্ত করতে?
Reviews
There are no reviews yet.